৯ম-১০ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর || 9th-10th grade Bangladesh and world identity important questions and answers
৯ম-১০ম শ্রেণীর বাঃ ও বিঃ বই থেকে | বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়
পর্ব ১ - ১০ পর্যন্ত
পর্ব - ১
১) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে
২) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট
৩) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক
৪) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে
৫) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক
৬) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে
৭) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান
৮) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর
৯) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে
১০) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ
১১) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে
১২) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)
১৩) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ
১৪) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে
১৫) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি
১৬) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ
১৭) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে
১৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ
১৯) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে
২০) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)
২১) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২২) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়
২৩) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়
২৪) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে
২৫) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি
২৬) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে
২৭) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
২৮) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা
২৯) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম
৩০) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি
৩১) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি
৩২) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)
৩৩) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়
৩৪) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক
৩৫) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস
৩৬) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে
৩৭) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন
৩৮) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে
৩৯) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO
৪০) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর
৪১) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি
৪২) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন
৪৩) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন
৪৪) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
৪৫) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)
৪৬) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান
৪৭) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের
৪৮) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে
৪৯) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর
৫০) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে
৫১) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা
৫২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে
৫৩) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসন ছিল – ২৩৭ টি
৫৪) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি
৫৫) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা
৫৬) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)
৫৭) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন
৫৮) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে
৫৯) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ
৬০) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালি অবাঙ্গালি দাঙ্গা
সাধারণ জ্ঞান
(৯ম -১০ম শ্রেনীর বা ও বি বই থেকে)
পর্ব - ২
১) সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর
২) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর
৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান
৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে
৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে
৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন
৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি
৯) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১০) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি
১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন
১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে
১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন
১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে
১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা
১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ
১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর
২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ
২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)
২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর
২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)
২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান
২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ
২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ
২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন
২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ
৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
৩১) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ
৩২) নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী
৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড
৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে
৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে
৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর
৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে
সাধারণ জ্ঞান
( ৯ম – ১০ম শ্রেণীর বা ও বি বই থেকে)
পর্ব - ৩
১) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে
২) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান
৩) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে
৪) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর
৫) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলা এবং আম্রকানন
৬) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর
৭) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
৮) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
৯) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল
১০) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১১) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম
১২) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ
১৩) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আলী
১৪) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান
১৫) পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
১৬) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী
১৭) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী
১৮) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা
১৯) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি
২০) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
২১) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)
২২) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার
২৩) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে
২৪) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি
২৫) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের
২৬) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল
২৭) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ
২৮) ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি
২৯) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর
৩০) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে
৩১) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন
৩২) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা
৩৩) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী
সাধারণ জ্ঞান
( ৯ম – ১০ম শ্রেণীর বা ও বি বই)
পর্ব - ৪
১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা
২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১
৩) মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড
৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন
৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন
৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)
৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর
৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি
৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি
১০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল
১২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন
১৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
১৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
১৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে
১৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি
১৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ
১৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন
১৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ
২০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়
২১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ
২২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন
২৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে
২৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে
২৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর
২৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক
২৮) জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ
২৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন
৩০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন
৩১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস
৩২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়
সাধারণ জ্ঞান
( ৯ম – ১০ম শ্রেণীর বা ও বি বই থেকে)
পর্ব - ৫
১) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে
২) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি
৩) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি
৪) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী
৫) জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট
৬) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট
৭) জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট
৮) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট
৯) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
১০) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর
১১) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
১২) জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
১৩) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত
১৪) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে
১৫) জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের
১৬) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল
১৭) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন
১৮) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি
১৯) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে
২০) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান
২১) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে
২৩) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর
২৪) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
২৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর
২৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
২৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে
২৮) গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে
২৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর
৩০) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল
৩১) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে
৩২) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে
৩৩) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ
৩৪) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ
৩৫) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে
৩৬) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে
৩৭) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ
৩৮) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর
৩৯) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
৪০) নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর
৪১) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর
৪২) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)
৪৩) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর
৪৪) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
৪৫) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ
৪৬) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান
৪৭) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)
৪৮) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর
৪৯) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল
৫০) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর
৫১) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%
৫২) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%
৫৩) ৪ দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮
৫৪) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে
৫৫) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়
৫৬) জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে
৫৭) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে
৫৮) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি
সাধারণ জ্ঞান
পর্ব - ৬
( ৯ম – ১০ম শ্রেণীর বা ও বি বই থেকে)
১) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল
২) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে
৩) উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে
৪) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল
৫) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
৬) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে
৭) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
৮) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা
৯) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)
১০) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম
১১) পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার
১২) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর
১৩) মোট আয়তন – ১,৪৭,৫৭০ কি.মি. বা ৫৬, ৯৭৭ মাইল
১৪) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ
১৫) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
১৬) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি
১৭) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে
১৮) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%
১৯) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে
২০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
২১) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার
২২) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
২৩) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার
২৪) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত
২৫) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
২৬) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
২৭) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
২৮) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
২৯) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার
৩০) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
৩১) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার
৩২) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
৩৩) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত
৩৪) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
৩৫) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত
সাধারণ জ্ঞান
( ৯ম – ১০ম শ্রেণীর বা ও বি বই)
পর্ব - ৭
১) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত
২) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি
৩) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার
৪) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের
৫) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি
৬) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার
৭) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর
৮) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে
৯) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি
১০) এই পাহাড়ের উচ্চতা – ২১ মিটার
১১) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত
১২) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%
১৩) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি
১৪) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ
১৫) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত
১৬) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ
১৭) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম
১৮) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি
১৯) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%
২০) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %
২১) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি
২৩) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১০১৫ জন
২৪) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে
২৫) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে
২৬) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর
২৭) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু
২৮) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি
২৯) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.
৩০) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি
৩১) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.
৩২) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬
৩৩) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস
৩৪) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.
৩৫) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল
সাধারণ জ্ঞান
(৯ম – ১০ম শ্রেনীর বা ও বি বই থেকে)
পর্ব - ৮
১) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী
২) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু
৩) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে
৪) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল
৫) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস
৬) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
৭) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে
৮) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.
৯) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে
১০) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে
১১) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি
১২) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে
১৩) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান – পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি
১৪) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
১৫) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়
১৬) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।
১৭) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)
১৮) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ
১৯) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়
২০) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা
২১) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে
২২) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি
২৩) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
২৪) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
২৫) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে
২৬) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি
২৭) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু
২৮) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন
সাধারণ জ্ঞান
( ৯ম -১০ ম শ্রেণীর বা ও বি বই)
পর্ব - ৯
১) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
২) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
৩) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
৪) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
৫) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
৬) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
৭) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
৮) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
৯) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
১০) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
১১) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
১২) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
১৩) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
১৪) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
১৫) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
১৬) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
১৭) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
১৮) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
১৯) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
২০) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
২১) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
২২) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
২৩) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
২৪) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
২৫) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই
২৬) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
২৭) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে
২৮) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
২৯) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
৩০) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
৩১) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
৩২) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
৩৩) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়
৩৪) তিস্তা নদী মিলিত হয় – ব্রক্ষপুত্রের সাথে
৩৫) তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ – ১৭৭ কি.মি ও ৩০০ থেকে ৫৫০ মি.
৩৬) বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান উৎস – তিস্তা নদী
৩৭) তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয় – ১৯৯৭-৯৮ সালে
৩৮) মংলা বন্দরের দক্ষিণে – পশুর নদী
৩৯) পশুর নদীর দৈর্ঘ্য প্রস্থ – প্রায় ১৪২ কি.মি ও ৪৬০ মি. থেকে ২.৫ কি.মি
৪০) সাঙ্গু নদীর উৎপত্তি – আরাকান পাহাড়ে
৪১) সাঙ্গু নদী প্রবেশ করেছে – পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে
৪২) সাঙ্গু নদীর দৈর্ঘ্য – ২০৮ কি.মি
৪৩) ফেনী নদীর উৎপত্তি – পার্বত্য ত্রিপুরায়
৪৪) ফেনী নদী বঙ্গোপসাগরের পতিত হয় – সন্দ্বীপের উত্তরে
৪৫) বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তে অবস্থিত – নাফ নদী
৪৬) নাফ নদীর দৈর্ঘ্য – ৫৬ কি.মি
৪৭) মাতামুহুরী নদীর উৎপত্তি – লামার মাইভার পর্বতে
৪৮) মাতামুহুরী প্রবেশ করে – কক্সবাজারের চকোরিয়ার পশ্চিম পাশ দিয়ে
৪৯) মাতামুহুরী নদীর দৈর্ঘ্য – ১২০ কি.মি
৫০) ঢাকা – বুড়িগঙ্গার তীরে
৫১)চট্টগ্রাম – কর্ণফুলির তীরে
৫২) নারায়ণগঞ্জ – শীতলক্ষ্যার তীরে
৫৩) সিলেট – সুরমা নদীর তীরে
৫৪) কুমিল্লা – গোমতী নদীর তীরে অবস্থিত
৫৫) কর্ণফুলি বহুমুখী পরিকল্পনা থেকে – ৬৪৪ কি.মি নৌ চলাচল করে
৫৬) কর্ণফুলির পানি দিয়ে চাষাবাদ হচ্ছে – ১০ লক্ষ একর জমিতে
সাধারণ জ্ঞান
( ৯ম – ১০ম শ্রেণীর বা ও বি বই থেকে)
পর্ব - ১০
১)দেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে
২) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি
৩) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি
৪) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে
৫) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে
৬) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়
৭) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে
৮) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
৯) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে
১০) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
১১) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ
১২) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
১৩) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
১৪) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন
১৫) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি
১৬) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে
১৭) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে
১৮) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়
১৯) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
২০) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল
২১) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে
২২) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত
২৩) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন।
সত্যি অসাধারণ...আমার অনেক উপকার হয়...দোয়া করি আপনাদের এই পরিশ্রম সফল হোক...আশা করি আরও ভালো সার্ভিস দিবেন...তবে পিডিএফ ফাইল যুক্ত করলে হয়তো আরও ভালো হতো (নিজস্ব মতামত)
উত্তরমুছুনThanks...
মুছুনPDF File Added❤️