--> বিএসসি ইন নার্সিং; ডিপ্লোমা ইন নার্সিং এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সের মধ্যে পার্থক্য? || Difference Between BSC In Nursing, Diploma In Nursing & Midwifery
Home Nursing Admission 2021 / Nursing Admission 2022 / Nursing Zone

বিএসসি ইন নার্সিং; ডিপ্লোমা ইন নার্সিং এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সের মধ্যে পার্থক্য?


নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২১-২২



1) BSc in Nursing 
2) Diplomatic in Nursing Science and Midwifery
3)Diploma in Midwifery 

উল্লেখিত ৩ টি কোর্সে আবেদনের নূন্যতম যোগ্যতাঃ

# BSc in Nursing, Diploma in Nursing Science and Midwifery & Diploma in Midwifery ভর্তি পরীক্ষা ২০২১-২২ এ অংশগ্রহণ করার জন্য SSC & HSC পাশের সাল হতে হবেঃ

HSC: 2020/2021

SSC: 2018/2019

SSC 2017 allow না। এই সাল গুলোর বাইরে হলে হবে না। অর্থাৎ, নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় 3rd Time নেই।

💊 BSc in Nursing:


SSC + HSC মোট GPA কমপক্ষেঃ 7.00 থাকতে হবে এবং SSC GPA কমপক্ষে 3.00 & HSC GPA কমপক্ষে 3.00 থাকতে হবে এবং উভয় পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে কমপক্ষে 3.00 গ্রেড পয়েন্ট থাকতে হবে।

💊 Diploma in Nursing Science and Midwifery এবং Diploma in Midwifery:


যেকোনো বিভাগ (বিজ্ঞান/ মানবিক/ব্যাবসা) থেকে SSC ও HSC বা সমমানের দুটি পরীক্ষায় মোট GPA কমপক্ষেঃ 6.00 থাকতে হবে এবং SSC GPA কমপক্ষে 2.5 & HSC GPA কমপক্ষে 2.5 থাকতে হবে।

নার্স ও মিডওয়াইফ এর মধ্যে পার্থক্য || Different Between Nurse & Midwifes :


একজন নার্স চিকিৎসা ক্ষেত্রে হাসপাতালের বিভিন্ন ইউনিটে (অপারেশন থিয়েটার/OT, ICU, CCU, HDU, NICU, Emergency Unit, male-ward, female waed etc.) কাজ করতে পারেন।

নার্সরা হাসপাতালে অথবা অন্যত্র কাজ করে সেসব রোগীদের জন্য, যারা শারীরিক বা মানসিক অসুস্থতায় ভুগছেন। নার্সের কাজ হচ্ছে অসুস্থ রোগীদের জন্য medical ও Nursing Care সরবরাহ করা।

নার্সঃ


একজন নার্সের প্রধান কাজ গুলো হচ্ছেঃ রোগীর চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে Physical Examinations সম্পন্ন করা এবং Health History নেওয়া; Health Promotion এ কাজ করা, কাউন্সেলিং করা এবং Patient Teaching সরবরাহ করা; ঔষধ সরবরাহ করা, সেবনে সাহায্য করা এবং এবং রোগীর জন্য প্রয়োজনীয় Nursing Intervention পরিচালনা করা এবং হাসপাতালে Health Care Team Members (Doctors, Nurses, Anaesthetists, and other Health Care Professionals) দের সাথে Collaboratively কাজ করা।

মিডওয়াইভসঃ


পক্ষান্তরে, একজন প্রশিক্ষিত মিডওয়াইফকে Trained Professional হিসাবে বিবেচনা করা হয়, যিনি ফ্যামিলি প্লানিং, প্রসব পূর্ব, গর্ভাবস্থা, প্রসব এবং প্রসবোত্তর সময়কালে মহিলাদের সহায়তা করেন এবং নবজাতকের জন্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে থাকেন। মিডওয়াইফের ভূমিকা বৈচিত্র্যময় এবং   গর্ভবতী মহিলা এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন ব্যপারে Support করা, কীভাবে healthy pregnancy বজায় রাখা যায় সেসব বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া এবং প্রয়োজনীয় মেডিকেল টেস্ট সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহ করা।

চলুন জেনে নেওয়া যাক, বর্তমানে বাংলাদেশে সরকারি এবং বেসরকারি ভাবে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি, বিএসসি ইন নার্সিং এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সের জন্য ইন্সটিটিউট/কলেজের সংখ্যা এবং সীট সংখ্যা।

💊 সরকারি ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কোর্সের জন্য ৪৬ টি ইন্সটিটিউটে মোট আসন ২৭৩০ টি সীট রয়েছে। 

💊 বেসরকারি ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কোর্সের জন্য ২৭১ টি ইন্সটিটিউটে মোট ১৩৭০০ টি সীট রয়েছে।

💊 সরকারি ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সের জন্য ৪১ টি ইন্সটিটিউটে মোট সীট ১০৫০ টি। + ১৯ টি ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি ইন্সটিটিউটে ৪৭৫ টি সিট রয়েছে।

💊 বেসরকারি ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সের জন্য ৫৮ টি ইন্সটিটিউটে মোট ২১৯৫ টি সীট রয়েছে।

💊 সরকারি বিএসসি ইন নার্সিং কোর্সের জন্য ১৩ টি কলেজে মোট ১২০০ টি আসন রয়েছে। 
উল্লেখ্য, ৩ টি আর্মি নার্সিং কলেজ / BSMMU সহ যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএসসি ইন নার্সিং সার্কুলার আলাদা হয়ে থাকে এবং আলাদা ভর্তি পরীক্ষা হয়ে থাকে।

💊 বেসরকারি বিএসসি ইন নার্সিং কোর্সের জন্য ১২০ টি কলেজে মোট ৫৮৪০ টি সীট রয়েছে।

💊 বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য, ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অথবা বিএসসি ইন নার্সিং কোর্স সম্পন্ন করলে নার্স/Nurse হওয়া যাবে।

💊 অপরদিকে, ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্স সম্পন্ন করলে মিডওয়াইফ/Midwives হওয়া যাবে।

এখন আপনি সিদ্ধান্ত নিন, আপনি কোনটায় আবেদন করবেন! যেইটায় (নার্সিং/মিডওয়াইফারি) আপনার কাজ করার আগ্রহ বেশি, সেটিকেই প্রাধান্য দিন।

উল্লেখ্য, ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক পরীক্ষার্থীদের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পাসের সাল SSC ২০১৮/২০১৯ এবং HSC ২০২০/২০২১ হতে হবে। এর বাইরে হলে চলবে না।

💊 ডিপ্লোমা (নার্সিং/মিডওয়াইফারি) কোর্সে SSC এবং HSC ফলাফল আলাদাভাবে কমপক্ষে ২.৫ করে এবং মোট GPA ৬.০০ হতে হবে।

💊 বিএসসি ইন নার্সিং কোর্সে SSC এবং HSC ফলাফল আলাদাভাবে কমপক্ষে ৩.০০ করে এবং মোট GPA ৭.০০ হতে হবে এবং জীববিজ্ঞানে ৩.০০ থাকতে হবে।

আবেদনের লিংকঃ 



১০ টি নার্সিং কলেজ/ইন্সটিটিউট চয়েসের পরিবর্তে এখন আরও বেশি/সবগুলো নার্সিং কলেজ/ইন্সটিটিউট চয়েস দেওয়া যাবে।

💊💊 বিএসসি ইন নার্সিংঃ


👭+👬 মেয়ে + ছেল সবার জন্যই ১৩ টি বিএসসি ইন নার্সিং কলেজ পছন্দের পর্যায়ক্রমে চয়েস দিতে পারবেন। ১৩ টি কলেজের মধ্যে নিজের বিভাগের ১ টি কলেজ ১ম চয়েস দিবেন। আর বাকি গুলো নিজের পছন্দের পর্যায়ক্রমে চয়েস দিবেন।

💊💊 ডিপ্লোমা ইন নার্সিং/মিডওয়াইফারিঃ


👭 ছেলেদের ক্ষেত্রে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং কোর্সে পছন্দের পর্যায়ক্রমে ৪৬ টি ইন্সটিটিউটই চয়েস দিতে পারবেন। নিজের জেলায় ইন্সটিটিউট থাকলে ১ম চয়েস দিবেন আর এর পর নিজের বিভাগের জেলা গুলো থেকে দিবেন, এরপর বাকি গুলো নিজের পছন্দের পর্যায়ক্রমে মোট ৪৬ টিই চয়েস দিবেন।

👭 মেয়েদের ক্ষেত্রে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং ইন্সটিটিউট ৪৬ টি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি ইন্সটিটিউট ৪১ টি। আপনি চাইলে, ৪৬+৪১ = ৮৭ টি ইন্সটিটিউট সব গুলো ইন্সটিটিউটই চয়েস দিতে পারবেন।

এখন পরামর্শ হচ্ছেঃ ❤️❤️


💊 আপনি যদি একান্তই ডিপ্লোমা ইন নার্সিং এ চান্স পেতে চান, তাহলে শুধুমাত্র ৪৬ টি ইন্সটিটিউট চয়েস দিবেন। তাইলে, ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি ইন্সটিটিউট চয়েস দেওয়ার কোনো দরকার নেই।

💊 আপনি যদি একান্তই ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি এ পেতে চান্স চান, তাহলে শুধুমাত্র ৪১ টি ইন্সটিটিউট চয়েস দিবেন। তাইলে, ডিপ্লোমা ইন নার্সিং ইন্সটিটিউট চয়েস দেওয়ার কোনো দরকার নেই। 

💊 কিন্তু, আপনি যদি মনে করেন যে, আপনার ডিপ্লোমা ইন নার্সিং ৪৬ টি ইন্সটিটিউট এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি ৪১ টি ইন্সটিটিউট এর যেকোনো একটিতে চান্স পেলেই হবে, অর্থাৎ আপনার সরকারিতে একটি সিট দরকার, তাইলে আপনি মিক্স করে চয়েস দিতে পারেন।
অর্থাৎ, আপনি চাইলে মোট ৪৬+৪১=৮৭ টি ডিপ্লোমা নার্সিং+ডিপ্লোমা মিডওয়াইফারি ইন্সটিটিউট সব গুলোই চয়েস দিতে পারবেন।
তবে, অবশ্যই নিজের জেলায় ইন্সটিটিউট থাকলে সেটা ১ম চয়েস দিবেন, নিজের জেলায় না থাকলে নিজ বিভাগের গুলো থেকে প্রথম দিকের গুলো চয়েস দিবেন, বাকিগুলো নিজের পছন্দের পর্যায়ক্রমে চয়েস দিয়ে দিবেন। 
সুতরাং নার্সিং ৪৬ টি ও মিডওয়াইফারি ৪১ টি মোট ৮৭ টি মিক্স চয়েস দিলে চান্স আপনার স্কোরের উপর নির্ভর করে, সেক্ষেত্রে নার্সিং অথবা মিডওয়াইফারি যেকোনো একটি তে চান্স আসতে পারে বা waiting এ থাকতে পারেন।

সহজ কথায়, আপনি চাইলে পছন্দের পর্যায়ক্রমে সব গুলো ডিপ্লোমা ইন নার্সিং ইন্সটিটিউট ৪৬ টি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি ইন্সটিটিউট ৪১ টি চয়েস দিতে পারবেন।
উল্লেখ্য, মেয়েদের জন্য ডিপ্লোমা কোর্সে যারা আবেদন করবেন, ডিপ্লোমা ইন নার্সিং ৪৬ টি ইন্সটিটিউট থেকে যত গুলো ইচ্ছে বা সবগুলো ইন্সটিটিউট এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি ৪১ টি ইন্সটিটিউট থেকে যতগুলো ইচ্ছে বা সবগুলো মিডওয়াইফারি ইন্সটিটিউট একই সাথে পছন্দের পর্যায়ক্রমে চয়েস দিতে পারবেন।

উল্লেখ্য, বেশি ইন্সটিটিউট চয়েস দিলে চান্স পাওয়ার সম্ভাবনাও তত বেশি, কম ইন্সটিটিউট চয়েস দিলে মেধাতালিকায় থাকা সত্ত্বেও ইন্সটিটিউট চয়েস কম দেওয়ার কারণে চান্স পাওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকবে।
সো, ট্রাই করো বেশি ইন্সটিটিউট চয়েস দেওয়ার জন্য।

আর একটা কথা, সেটা হচ্ছে, 
এবছর ডিপ্লোমা ইন নার্সিং/ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি এর জন্য একটাই আবেদন। অর্থাৎ একই আবেদনের মাধ্যমে আপনি ডিপ্লোমা ইন নার্সিং ও ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সে চয়েস দিতে পারবেন। ৫০০ টাকা ই লাগবে। বেশি লাগবে না।
ডিপ্লোমা ইন নার্সিং ও ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি এর জন্য একটাই পরীক্ষা।

💊 জেলা কোটা মানে, সব জেলার জন্যই জেলা কোটা রয়েছে। আপনি আবেদন করার সময় যখন আপনি জেলা সিলেক্ট করবেন এবং আপনার জেলার থেকে যতজন এক্সাম দিবে, তাদের মধ্যে আপনার স্কোর ভালো/বেশি থাকলে আপনি অটোমেটিক জেলা কোটার আওতায় চলে যাবেন।

কলেজ চয়েসের সাথে জেলা কোটার কোনো সম্পর্ক নেই। এবং কি কলেজ চয়েসের সাথে জেলা কোটার কোনো সম্পর্ক নেই। আপনি ১৯ টি কেন্দ্রের যেকোনো একটি কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে পারবেন, আপনি যেই কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক, আবেদন করার সময় সেটি সিলেক্ট করে দিবেন।

💊 নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করতে কী কী লাগে?


১) SSC & HSC এর Roll Number, Reg. Number, পাসের সাল ও Board এর নাম।

২) আবেদন ফিঃ 
বিএসসি আবেদন ফি ৭০০ টাকা, ডিপ্লোমা আবেদন ফি ৫০০ টাকা। উল্লেখ্য, কম্পিউটার দোকান থেকে আবেদন করলে ৫০-১০০ টাকা বেশি লাগবে।

৩) যে কোর্সে আবেদন করবেনঃ 
বিএসসি/ডিপ্লোমা 

৪) অভিভাবকের নামঃ

৫) বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানাঃ
যেমনঃ গ্রাম, উপজেলা, জেলা।

৬) পোস্ট কোডঃ
আপনার বাবা/মায়ের NID কার্ডের পিছনের অংশে পোস্ট কোড লেখা থাকে, লিখে নিতে পাবেন। অথবা গুগুলে আপনার থানার কোড লিখে সার্চ দিলেও পেয়ে যাবেন। না পারলে কম্পিউটার দোকানদার থেকে হেল্প নিন।

৭) মোবাইল নাম্বার 

৮) এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি

৯) শিক্ষার্থীর সাক্ষরঃ
কম্পিউটার দোকানে গিয়ে সাক্ষর সাদা কাগজে সাক্ষর করলে, সেটা দোকানদার স্ক্যান করে নিবে।

১০) কলেজ চয়েসের পর্যায়ক্রমঃ
বিএসসি হলে ১৩ টি কলেজ চয়েস দিবেন। ডিপ্লোমা ইন নার্সিং এ ভর্তি হতে চাইলে ৪৬ টি ডিপ্লোমা নার্সিং ইন্সটিটিউট চয়েস দিবেন, এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি'তে ভর্তি হতে চাইলে ৪১ টি ডিপ্লোমা মিডওয়াইফারি ইন্সটিটিউট চয়েস দিবেন।
আর ডিপ্লোমা মেয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে আপনি চাইলে সর্বোচ্চ ৪৬+৪১=৮৭ টি ডিপ্লোমা ইন্সটিটিউট সব গুলোই চয়েস দিতে পারবেন আপনার পছন্দের পর্যায়ক্রমে। 

১১) পরীক্ষা কেন্দ্র সিলেক্টঃ 
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা কেন্দ্র ১৯ টি, যথাঃ ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর, ময়মনসিংহ, গাজীপুর, টাংগাইল, ফরিদপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী, যশোর, বগুড়া, দিনাজপুর, পটুয়াখালী, হবিগঞ্জ ও রাঙামাটি। 
নার্সিং কলেজ/ইন্সটিটিউট চয়েস দেওয়ার সাথে পরীক্ষা কেন্দ্রের কোনো সম্পর্ক নেই। আপনি উল্লেখিত ১৯ টি কেন্দ্রের যেকোনো ১ টি কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে পারবেন।


🩺সবার জন্য শুভকামনা! 💕

Read Also:

কোন মন্তব্য নেই

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

to Top