মেয়েটা শুরুতেই বলেছিলো, ঘনঘন মুড সুইং হয় তার। অসহায় ভঙ্গিতে মাথা নিচু করে আরও বললো, তার মুড সুইং এ বিরক্ত হয়ে কাছের সব বন্ধুরা দূরে সরে যাচ্ছে। আমি মেয়েটাকে মিছেমিছি সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলাম। আমাদের কথাবার্তা চলতে থাকলো। কথা বলার একটা পর্যায়ে দেখলাম, মেয়েটা হঠাৎ আমার সাথে Rude বিহেব করছে। আমার নরমাল কথায় ওভার রিঅ্যাক্ট করছে।
জিজ্ঞেস করলাম, "আমার সাথে এভাবে কথা বলছো কেনো?"
"তো কিভাবে কথা বলবো হ্যাঁ? আমি কি তোমার সাথে লুতুপুতু ভঙ্গিতে কথা বলবো?" জবাব দিলো মেয়েটা। আমার খুব মেজাজ খারাপ হলো। কিচ্ছু না বলে চলে আসলাম।
মেয়েটা দুই ঘন্টা পর আমাকে মেসেজ দিয়ে সরি বললো। ক্ষমা চাইলো। আমি তাকে রেসপন্স করলাম না। ওর বন্ধুদের মতো আমিও ওর উপর বিরক্ত।
মাঝেমধ্যে আমার মাকে দেখতাম, আমার সামান্য কথায় রেগে যাচ্ছে। বোনটাকে দেখতাম, আমি কিছু জানতে চাইলে ওভার রিঅ্যাক্ট করছে। পরে বুঝেছিলাম, ওদের মুড সুইং হয়।
যে মেয়েটার মুড সুইং হয়, যে মেয়েটার উপর সবাই বিরক্ত, তার কখনো ভালো থাকা হয়না। আমি আগে থেকে মুড সুইং বুঝলে মেয়েটাকে ছেড়ে আসতাম না। সহ্য করতাম। অপেক্ষা করতাম। কিন্তু আমি সেটা করিনি। করলে হয়তো আস্তে আস্তে মেয়েটার আপন হয়ে যেতাম।
মুড সুইং এর ব্যাপারটা আমি পরে জেনেছি। হরমোনাল ইমব্যালেন্স, মেন্সট্রুয়াল সাইকেল সহ বিভিন্ন কারণে বেশিরভাগ মেয়ে মুড সুইং এ ভুগে। হঠাৎ হঠাৎ তাদের বিহেব পাল্টে যায়। ওভার রিঅ্যাক্ট করে। আমরা মেয়েটাকে সাইকো বলি। কিন্তু মেয়েটা আসলে সাইকো না। আবেগ, মায়া মমতায় ভরা একটা মানুষ সে।
মুড সুইং-এ ভুগা মেয়েগুলো
পৃথিবীর সবচেয়ে অসহায় প্রাণী। ওরা নিজের সাথে যুদ্ধ করে আপনার আমার সাথে নরমাল বিহেব করতে চায়। কিন্তু মাঝেমধ্যে পারেনা সেটা। ওভার রিঅ্যাক্ট করে ফেলে। ওরা ইচ্ছা করে এমনটা করেনা। ওদের শরীরে বিভিন্ন প্রকার হরমোনের প্রভাবে ওরা এমন করে। আমার মতো বেশিরভাগ ছেলে সেটা সহ্য করেনা। পরে যখন ওদের এই ব্যাপারটা রিয়েলাইজ করি তখন অনেক দেরী হয়ে যায়। আমরা নিজেরা জিততে গিয়ে ওদের হারিয়ে ফেলি।
যদি আপনার বোন, প্রেমিকা কিংবা পরিচিত কোনো মেয়ের মুড সুইং খেয়াল করেন তাহলে আপনি চুপচাপ থেকে পরিস্থিতি সামাল দিবেন। মেয়েটার কথার জবাব দিবেননা। কিছুক্ষণ পর মেয়েটা নিজেই আপনাকে সরি বলবে, ক্ষমা চাইবে। আপনার তখন মনে হবে মেয়েটা সাইকো না। লক্ষ্মী একটা মেয়ে সে।
জিজ্ঞেস করলাম, "আমার সাথে এভাবে কথা বলছো কেনো?"
"তো কিভাবে কথা বলবো হ্যাঁ? আমি কি তোমার সাথে লুতুপুতু ভঙ্গিতে কথা বলবো?" জবাব দিলো মেয়েটা। আমার খুব মেজাজ খারাপ হলো। কিচ্ছু না বলে চলে আসলাম।
মেয়েটা দুই ঘন্টা পর আমাকে মেসেজ দিয়ে সরি বললো। ক্ষমা চাইলো। আমি তাকে রেসপন্স করলাম না। ওর বন্ধুদের মতো আমিও ওর উপর বিরক্ত।
মাঝেমধ্যে আমার মাকে দেখতাম, আমার সামান্য কথায় রেগে যাচ্ছে। বোনটাকে দেখতাম, আমি কিছু জানতে চাইলে ওভার রিঅ্যাক্ট করছে। পরে বুঝেছিলাম, ওদের মুড সুইং হয়।
যে মেয়েটার মুড সুইং হয়, যে মেয়েটার উপর সবাই বিরক্ত, তার কখনো ভালো থাকা হয়না। আমি আগে থেকে মুড সুইং বুঝলে মেয়েটাকে ছেড়ে আসতাম না। সহ্য করতাম। অপেক্ষা করতাম। কিন্তু আমি সেটা করিনি। করলে হয়তো আস্তে আস্তে মেয়েটার আপন হয়ে যেতাম।
মুড সুইং এর ব্যাপারটা আমি পরে জেনেছি। হরমোনাল ইমব্যালেন্স, মেন্সট্রুয়াল সাইকেল সহ বিভিন্ন কারণে বেশিরভাগ মেয়ে মুড সুইং এ ভুগে। হঠাৎ হঠাৎ তাদের বিহেব পাল্টে যায়। ওভার রিঅ্যাক্ট করে। আমরা মেয়েটাকে সাইকো বলি। কিন্তু মেয়েটা আসলে সাইকো না। আবেগ, মায়া মমতায় ভরা একটা মানুষ সে।
মুড সুইং-এ ভুগা মেয়েগুলো
পৃথিবীর সবচেয়ে অসহায় প্রাণী। ওরা নিজের সাথে যুদ্ধ করে আপনার আমার সাথে নরমাল বিহেব করতে চায়। কিন্তু মাঝেমধ্যে পারেনা সেটা। ওভার রিঅ্যাক্ট করে ফেলে। ওরা ইচ্ছা করে এমনটা করেনা। ওদের শরীরে বিভিন্ন প্রকার হরমোনের প্রভাবে ওরা এমন করে। আমার মতো বেশিরভাগ ছেলে সেটা সহ্য করেনা। পরে যখন ওদের এই ব্যাপারটা রিয়েলাইজ করি তখন অনেক দেরী হয়ে যায়। আমরা নিজেরা জিততে গিয়ে ওদের হারিয়ে ফেলি।
যদি আপনার বোন, প্রেমিকা কিংবা পরিচিত কোনো মেয়ের মুড সুইং খেয়াল করেন তাহলে আপনি চুপচাপ থেকে পরিস্থিতি সামাল দিবেন। মেয়েটার কথার জবাব দিবেননা। কিছুক্ষণ পর মেয়েটা নিজেই আপনাকে সরি বলবে, ক্ষমা চাইবে। আপনার তখন মনে হবে মেয়েটা সাইকো না। লক্ষ্মী একটা মেয়ে সে।