Notification texts go here Contact Us Buy Now!

ভর্তি পরীক্ষার জন্য পদার্থবিজ্ঞানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর || Most Important Question Of Physics For Admission

☆✩☆ মৌলিক রাশিগুলো হলো – দৈর্ঘ, ভর, সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন ক্ষমতা ও পদার্থের পরিমাণ। ✩☆✩ লব্ধ রাশি – বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ, বেগ প্রভৃতি ।
LaBiB

ভর্তি পরীক্ষার জন্য পদার্থবিজ্ঞানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর  || Most Important Question Of  Physics  For Admission 

পদার্থ বিজ্ঞান (উত্তর সহ ১৪১টি প্রশ্ন)

পদার্থ বিজ্ঞানের খুব গুরুত্বপুর্ন কিছু প্রশ্ন নিয়ে সাজানো হয়েছে একটি মডেল টেষ্ট। যারা সাইন্স থেকে পড়েননি তারা ১বার হলেও পড়ে রাখুনঃ

#ভার্সিটি_এক্সাম #বিসিএস
#প্রাইমারী_এক্সাম #নার্সিং_এক্সাম


______________________________
১/ পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা – অণু ।

২/ পদার্থের স্থায়ী মূল কণিকা – ইলেকট্রোন, প্রোটন ও নিউট্রন ।

৩/ তেজস্ক্রিয় রশ্মিতে থাকে – আলফা, বিটা ও গামা কনিকা ।

৪/ পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও পারমাণবিক সংখ্যা – পরস্পর সমান ।

৫/ পৃথিবী ও উহার নিকটস্থ মধ্যকার বস্তুর আকর্ষণ বলকে বলে – অভিকর্ষ বল ।

৬/ বরফ গলনের সুপ্ত তাপ – ৮০ ক্যালরি ।

৭/  0° সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় শব্দের গতি – ৩৩২ মিটার/সেকেন্ড ।

৮/ সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের সময় আকাশ লাল দেখায় – লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি বলে ।

৯/ সূর্য থেকে পৃথিবীতে আগত রশ্মি – সৌর রশ্মি ।

১০/ পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে আমরা ছিটকিয়ে পড়ি না – মধ্যাকর্ষণের জন্য ।

১১/ প্রেসার কুকারে রান্না তারাতারি হওয়ার কারন – উচ্চ চাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায় ।

১২/ চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় – কালো রংয়ের কাপে (কাল রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা বেশি)।

১৩/ চা দেরীতে ঠান্ডা হয় – সাদা রংয়ের কাপে (সাদা রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা কম)।

১৪/ শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি – কঠিন মাধ্যমে ।

১৫/ শব্দের গতি সবচেয়ে কম – বায়বীয় মাধ্যমে ।

১৬/ তিনটি মূখ্য বর্ণ – লাল, সবুজ ও নীল ।

১৭/ ৪° সে: তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব – সর্বোচ্চ ।

১৮/ ইউরেনিয়াম, নেপচুনিয়াম প্লুটোনিয়াম হল – তেজস্ক্রিয় পদার্থ ।

১৯/ রাবারের স্থিতিস্থাপকতা কম এবং লোহা বা ইস্পাতের স্থিতিস্থাপকতা বেশি ।

২০/ উন্নত ধরণের বিস্ফোরক আবিষ্কার করে ধনী হয়েছিলেন – আলফ্রেড নোবেল ।

২১/ ডিজিটাল ফোনের প্রধান বৈশিষ্ঠ – ডিজিটাল সিগনাল ডেটাবেজ ।

২২/ পীট কয়লা – ভিজা ও নরম ।

২৩/ তাপ আটকা পড়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বলে – গ্রীনহাউজ ইফেক্ট।

২৪/ পরমাণু ভেঙ্গে প্রচন্ড শক্তি সৃস্টি করাকে বলে – ফিউশন বিক্রিয়া। 

২৫/ বায়ু এক প্রকার – মিশ্র পদার্থ ।

২৬/ লোহার উপর দস্তার প্রলেপ দেয়াকে বলে - গ্যালভানাইজিং ।

২৭/ আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটে – মরিচিকায় ।

২৮/ পানি বরফে পরিণত হলে – আয়তনে বাড়ে। 

২৯/ পানি কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় থাকতে পারে ।

৩০/ বৈদুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট তৈরী – টাংস্টেন দিয়ে ।

৩১/ CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ধ্বংস করে – ওজন স্তর ।

৩২/ ডুবোজাহাজ হতে পানির উপরে দেখার জন্য ব্যবহৃত হয় – পেরিস্কোপ ।

৩৩/ ব্যাটারি হতে পাওয়া যায় – ডিসি কারেন্ট ।

৩৪/ সর্বোত্তম তড়িৎ পরিবাহক – তামা ।

৩৫/ ডিনামাইট আবিস্কার করেন – আলফ্রেড নোবেল ।

৩৬/ পারমাণবিক চুল্লিতে মডারেটর হিসেবে ব্যবহৃত হয় – গ্রাফাইট ।

৩৭/ শব্দের চেয়ে দ্রুত গতিতে চলে – সুপারসনিক বিমান ।

৩৮/ বায়ুতে বা শুণ্য স্থানে শব্দের গতি – ৩x১০১০ সে.মি. ।

৩৯/ কাঁচা লোহা, ইস্পাত ও কোবাল্ট – চুম্বক পদার্থ ।

৪০/ আলোর নিয়মিত প্রতিফলণ ঘটে – দর্পনে ।

৪১/ স্টিফেন হকিন্স একজন – পদার্থবিদ ।

৪২/ পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি – জীবাস্ম জালানি ।

৪৩/ জীব-জগতের সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি – অতিবেগুণী রশ্মি ।

৪৪/ এক্সরে এর একক – রনজেন ।

৪৫/ তেজস্ক্রীয়তার একক কুরি ও এর আবিস্কারক – হেনরী বেকুইরেল ।

৪৬/ রেডিয়াম আবিস্কার করেন – মাদাম কুরি ।

৪৭/ পারমাণবিক বোমা উৎপন্ন হয় – ফিশন পদ্ধতিতে ।

৪৮/ হাইড্রোজেন বোমা উৎপন্ন হয় – ফিউশন পদ্ধতিতে

৪৯/ পারমানবিক ওজন = প্রোটন ও নিউট্রনের ওজন ।

৫০/ প্লবতা সূত্র আবিস্কার করেন – আর্কিমিডিস ।

৫১/ দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেন – গ্যালিলিও ।

৫২/ গতির সূত্র আবিস্কার করেন – নিউটন ।

৫৩/ আপেক্ষিকতার সূত্র আবিস্কার করেন – আলবার্ট আইনস্টাইন ।

৫৪/ মৌলিক রাশিগুলো হলো – দৈর্ঘ, ভর, সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন ক্ষমতা ও পদার্থের পরিমাণ।

৫৫/ লব্ধ রাশি – বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ, বেগ প্রভৃতি ।

৫৬/ ভেক্টর রাশি – সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ, বল, তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক ইত্যাদি ।

৫৭/ স্কেলার রাশি – দৈর্ঘ, ভর, দ্রূতি, কাজ, তড়িৎ বিভব, সময়, তাপমাত্রা ইত্যাদি ।

৫৮/ পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হল – এস. আই. S.I. 

৫৯/ ভর হচ্ছে পদার্থের – জড়তার পরিমাণ।

৬০/ এই মহাবিশ্বে পরম স্থিতিশীল এবং পরম গতিশীল বলে কিছু নেই ।

৬১/ নিউটনের গতি সূত্র – তিনটি ।

৬২/ নিউটনের বিখ্যাত বই – “ন্যচারাল ফিলোসোফিয়া প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা”। 

৬৩/ বিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা হয় – কিলোওয়াট /ঘন্টা kw/h 

৬৪/ ১ অশ্ব শক্তি (H.P.) = ৭৪৬ ওয়াট বা ৫৫০ ফুট - পাউন্ডাল শক্তি ।

৬৫/ মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – মহাকর্ষ বল ।

৬৬/ পৃথিবী ও বিশ্বের যে কোন বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – অভিকর্ষ বল। 

৬৭/ অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান – পৃথিবীর কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয় অঞ্চলে সবচেয়ে কম, মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী ।

৬৮/ চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান পৃথিবীর মানের ১/৬ ভাগ ।

৬৯/ পৃথিবীর মুক্তিবেগ – ১১.২ কি.মি./সে. 

৭০/ মঙ্গল গ্রহের মুক্তি বেগ – ৫.১ কি.মি./সে. ।

৭১/ গ্রহের গতি সংক্রান্ত কেপলারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।

৭২/ ইস্পাত ও রাবারের মধ্যে বেশী স্থিতিস্থাপক – ইস্পাত ।

৭৩/ বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় – শব্দ ।

৭৪/ পানির তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, তাপ তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি হলো – অনুপ্রস্থ বা আড় তরঙ্গ ।

৭৫/ শব্দ তর তরঙ্গ হলো – অনুদৈর্ঘ বা লাম্বিক তরঙ্গ ।

৭৬/ পানিতে ঢিল ছুড়লে চলমান যে তরঙ্গের সৃষ্ঠি হয় – অনুপ্রস্থ তরঙ্গ ।

৭৭/ টানা তারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।

৭৮/ শব্দ সঞ্চালনের জন্য প্রয়োজন – জড় মাধ্যমের ।

৭৯/ শুন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ – শুন্য ।

৮০/ স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসে শব্দের দ্রুতি – ৩৩২ মি./সে. ।

৮১/ স্বাভাবিক অবস্থায় পানিতে শব্দের দ্রুতি – ১৪৫০ মি./সে. ।

৮২/ স্বাভাবিক অবস্থায় লোহায় শব্দের দ্রুতি – ৫২২১ মি./সে. ।

৮৩/ শব্দের বেগের উপর প্রভাব আছে – তাপ, আদ্রতা ও বায়ু প্রবাহ ।

৮৪/ শ্রাব্যতার সীমা – ২০-২০০০০ Hz 

৮৫/ ইনফ্রাসোনিক বা শব্দোত্তর বা অশ্রুতি শব্দ – ২০ Hz

৮৬/ আল্ট্রাসোনিক বা শব্দোত্তর শব্দ – ২০০০০ Hz এর
বেশী ।

৮৭/ প্রতিধ্বনি শোনার জন্য সময়ের প্রয়োজন – ০.১ সে. ।

৮৮/ প্রতিধ্বনি শোনার জন্য প্রতিফলক ও উৎসের মধ্যে নুন্যতম দূরত্ব – ১৬.৬ মিটার ।

৮৯/ কোন শব্দ মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ করলে বধির
হয় – ১০৫ ডেসিবেলের উপর সৃষ্ঠ শব্দ ।

৯০/ বাদুড় চলাচলের সময় কি প্রয়োগ করে – প্রতিধ্বনি
৯১/ তাপ এক প্রকার – শক্তি ।

৯২/ পানির স্বাভাবিক স্ফুটনাংক স্বাভাবিক চাপে -১০০০ সেলসিয়াস ।

৯৩/ প্রেসার কুকারের মূলনীতি – চাপে পানি বেশী তাপমাত্রায় ফুটে ।

৯৪/ ভূ-পৃষ্ঠ হতে যত উপরে উঠা যায় তত কমে – স্ফুটনাংক ।

৯৫/ বস্তুর তাপ শোষণ ক্ষমতা নির্ভর করে – রঙের উপর

৯৬/ শীতকালে রঙিন কাপড় আরামদায়ক ।

৯৭/ গরমকালে সাদা কাপড় আরামদায়ক ।

৯৮/ পেট্রোল ইঞ্জিন আবিস্কৃত হয় – ১৮৮৬ ইং সালে ।

৯৯/ ফ্রেয়নের রাসায়নিক নাম – ডাই-ক্লোরো ডাই ফ্লোরো মিথেন ।


১০০/ ফারেনহাইট ও সেলসিয়াস স্কেলে সমান তাপমাত্রা নির্দেশ করে – (- ৪০০ ) তাপমাত্রায় ।

১০১/ স্বাভাবিক অবস্থায় একজন মানুষের উপর প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে বায়ুর চাপ – ১৫ পাউন্ড ।

১০২/ ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারে দাগ কাটা থাকে – (৯০০ -১১০০) F ।

১০৩/ থার্মোমিটারে পারদ ব্যবহারের কারণ – অল্প তাপে আয়তন বৃদ্ধি পায় ।

১০৪/ আলো এক প্রকার – শক্তি ।

১০৫/ আলোক মাধ্যম – তিনটি , ১) স্বচ্ছ, ২) ঈষদ স্বচ্ছ ও ৩) অস্বচ্ছ ।

১০৬/ প্রতিফলনের সূত্র – দুইটি ।

১০৭/ প্রতিসরণের সূত্র – দুইটি ।

১০৮/ পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের শর্ত – দুটি ।

১০৯/ সাদা আলো সাতটি বর্ণের সমাহার ।

১১০/ লেন্স দুই প্রকার ১) অপসারী, ২) অভিসারী।

১১১/ দৃষ্টির ত্রুটি মোট চারটি – ১) হ্রস্ব দৃষ্টি, ২) দীর্ঘ দৃষ্টি, ৩) বার্ধক্য দৃষ্টি ও ৪) বিষম দৃষ্টি বা নকুলা ।

১১২/ তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি – লাল আলোর ।


১১৩/ তরঙ্গ দৈর্ঘ্য কম – বেগুনী আলোর ।

১১৪/ বিক্ষেপণ কম – লাল আলোর ।

১১৫/ বস্তুর বর্ণ পদার্থের কোন ধর্ম নয়, এটি আলোকের
একটি ধর্ম ।

১১৬/ নীল কাচের মধ্য দিয়ে হলুদ ফুল – কালো দেখায় ।

১১৭/ লাল আলোতে গাছের পাতা – কালো দেখায়.

১১৮/ নীল কাচের মধ্য দিয়ে সাদা ফুল – নীল দেখায় ।

১১৯/ লাল ফুলকে সবুজ আলোয় – কালো দেখায় ।

১২০/ সূর্য রশ্মি শরীরে পড়লে – ভিটামিন ডি তৈরী হয়

১২১/ সবচেয়ে ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ – গামা রশ্মি ।

১২২/ সবচেয়ে বড় তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ – বেগুণী রশ্মি ।

১২৩/ শরীরের ত্বকে ভিটামিন তৈরীতে সাহায্য করে – পরিমিত অতিবেগুণী রশ্মি ।

১২৪/ আমাদের দর্শনাভূতির স্থায়িত্বকাল – ০.১ সেকেন্ড ।

১২৫/ যে সকল বস্তুর আকর্ষণ ও দিকনির্দশক ধর্ম আছে  - চম্বুক পদার্থ ।

১২৬/ চৌম্বকের চুম্বকত্ব একটি – ভৌত ধর্ম ।

১২৭/ চৌম্বকের প্রকারভেদ – ১) প্রাকৃতিক চৌম্বক, ২) কৃত্রিম চৌম্বক ও ৩) তড়িৎ চৌম্বক ।

১২৮/ চৌম্বক পদার্থ – টিন, আয়রণ, কপার, কোবাল্ট, নিকেল ইত্যাদি ।

১২৯/ চৌম্বক পদার্থের প্রকারভেদ – ১) ডায়া চৌম্বক, ২) প্যারা চৌম্বক ও ৩) ফেরো চৌম্বক ।

১৩০/ মেরু অঞ্চলে চৌম্বকের আকর্ষণ – সবচেয়ে বেশী


১৩১/ পৃথিবীর চৌম্বক উত্তর মেরু আসলে – পৃথিবীর ভৌগলিক দক্ষিণ ।

১৩২/ তড়িৎ দুই প্রকার – ১) স্থির তড়িৎ ও ২) চল তড়িৎ ।

১৩৩/ চল তড়িৎ দুই প্রকার – ১) এ. সি. তড়িৎ ২) ডি. সি. তড়িৎ ।

১৩৪/ আমদের দেশে তড়িৎ প্রবাহ সেকেন্ডে দিক পরিবর্তন করে – ৫০ বার ।

১৩৫/ ডি. সি. প্রবাহ পাওয়া যায় – ব্যাটারি থেকে ।

১৩৬/ রোধ পরিবাহীর চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে – ১) উপাদান, ২) দৈর্ঘ্য, ৩) প্রস্থচ্ছেদ ও ৪) তাপমাত্রা

১৩৭/ মাধ্যম তিন প্রকার – ১) পরিবাহী, ২)অর্ধপরিবাহী, ৩) অন্তরক বা অপরিবাহী।

১৩৮/ রাডার (Radar) হলো – Radio Detection and Ranging


১৩৯/ অপটিক্যাল ফাইবারে ডাটা পাস এর কাজে ব্যবহৃত হয় – পূর্ণঅভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ।

১৪০/ ইলেকট্রনিক্স এর যাত্রা শুরু – ট্রানজিস্টরের আবিস্করের সময় ।

১৪১/ ক্যামেরার লেন্সের পেছনের পর্দায় আস্তরণদেয়া হয় – সিজিয়াম দিয়ে

About the Author

LaBiB
Bangladesh Writter Society

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.