Notification texts go here Contact Us Buy Now!
المشاركات

তত্ত্বীয় অধ্যায় (Theory)

LaBiB

তত্ত্বীয় অধ্যায় (Theory)

     সঙ্গীতের ব্যবহারিক বিষয় সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হলেও তত্ত্বীয় বিষয়ের জ্ঞান ছাড়া একজন সঙ্গীত শিক্ষার্থী পূর্ণাঙ্গ হতে পারেনা। এ কারণে গুরুত্ব সহকারে তা উপস্থাপন করা হল।প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ব্যবহারিক বিষয় চর্চার সাথে সাথে তত্ত্বীয় বিষয় সমূহ ভাল ভাবে জেনে নিতে হবে।
                       
সপ্তক:উপরের চিত্রে হারমোনিয়মে যে মোট ১২টি স্বর(তারার র্সা বাদে)আমরা ব্যবহার করি তা দেখানো হয়েছে। এর মধ্যে সা থেকে নি পর্যন্ত সাতটি শুদ্ধ স্বর(সাদা পর্দা সমূহে চিন্হিত) স্বরের সমষ্টিকে সপ্তক বলা হয়।এর মধ্যে ৪টি কোমল(ঋ,জ্ঞ,দ,ণ) ও ১টি কড়ি ক্ষ সহ ৫টি স্বর থাকলেও তা শুদ্ধ সাতটি স্বর হতে উৎপন্ন ও অন্তর্গত বলে,এসব স্বরকে বিকৃত স্বর বলা হয়। তা হলে দেখা যাচ্ছে একটি সপ্তকে মোট ৭টি শুদ্ধ বা প্রাকৃত + ৫টি বিকৃত সহ = মোট ১২টি স্বর বিদ্যমান।

সপ্তকের সংগা: সা থেকে নি পর্যন্ত সাতটি স্বরের সমষ্টিকে সপ্তক বলা হয়।
সপ্তক তিন প্রকার যেমন মন্দ্র,মধ্য ও তার বা উদারা,মুদারা ও তারা।
মধ্য সপ্তক: সহজেই মানুষের কন্ঠ হতে যে স্বর সপ্তক ধ্বনিত হয় তাকে মধ্য সপ্তক বা মুদারা বলা হয়। যেমন স র গ ম প ধ ন এ ভাবে চিন্হ ছাড়া লিখা হয়।

মন্দ্র সপ্তক
: মধ্য স্বর সপ্তকের শব্দ তরঙ্গের অর্ধেক তরঙ্গ বিশিষ্ট স্বর সপ্তক(হারমনিয়মের শুরু থেকে সাতটি স্বর)কে মন্দ্র সপ্তক বলা হয়। যেমন সৃ রৃ গৃ মৃ পৃ ধৃ নৃ এ ভাবে নিচে হষন্ত দিয়ে লিখা হয়। বি:দ্র: ওয়েব পেজে হষন্ত লিখা যায়না বলে রি-কার ৃ দেয়া হল।
তার
 সপ্তক: মধ্য স্বর সপ্তকের শব্দ তরঙ্গের দ্বিগুন তরঙ্গ বিশিষ্ট স্বরসপ্তক(তারার র্সা থেকে র্না পর্যন্ত)কে তারসপ্তক বলা হয়।যেমন র্স র্র র্গ র্ম র্প র্ধ র্ন এ ভাবে রেফ দিয়ে লিখা হয়।

পাল্টা বা অলংকার:
 স্বরসমূহকে বিভিন্ন প্রকৃয়ায় ক্রমানুসারে নিয়মবদ্ধভাবে সাজানোর ফলে যে বিশেষ স্বররূপ তৈরী হয় তাকে পাল্টা বা অলংকার বলা হয়। এর আরোহণে যে ভাবে স্বর সাজানো হয় অবরোহণে ঠিক তার বিপরীত প্রক্রিয়ায় সাজানোই,বিশেষ নিয়ম বলে বিবেচিত। সাধারণত: স্বল্প কয়েকটি স্বর একত্রে সাজিয়ে একটি স্বর গুচ্ছ তৈরী করে তা ক্রমানুসারে ব্যবহার করে অলং-কার বা পাল্টার আকার দেয়া হয়।   যেমন: আরোহণ সা রা গা / অবরোহণ গা রা সা 

   ভারতীয় সঙ্গীতের দু'টি ধারা যা হচ্ছে উত্তরী বা হিন্দুস্থানী এবং দক্ষিণী বা কর্ণাটকী পদ্ধতি। কর্ণাটকী পদ্ধতিতে প্রচলিত ৭২ মেল যা পরবর্তীতে পন্ডিত বিষ্ণুনারায়ণ ভাতখন্ডেজী উত্তর ভারতীয় পদ্ধতিতে ১০ ঠাটের নামকরণের মধ্যেদিয়ে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন। প্রচলিত এই ১০ ঠাটের নাম হচ্ছে:-
০১. বিলাবল(সব স্বর শুদ্ধ) ০২.খাম্বাজ(নি কোমল বাকি সব শুদ্ধ)০৩. কাফী(নি ও গা কোমল বাকি সব শুদ্ধ) ০৪. আসাবরী(গা,ধা,নি কোমল বাকি সব শুদ্ধ) ০৫. ভৈরবী(রে.গা,ধা,নি কোমল বাকি সব শুদ্ধ) ০৬. ভৈরব(রে ও ধা কোমল বাকি সব শুদ্ধ) ০৭. কল্যাণ(মা কড়ি বাকি সব শুদ্ধ) ০৮. মারবা(রে ও মা কড়ি বাকি সব শুদ্ধ) ০৯. পূর্বী(রে,ধা কোমল মা কড়ি বাকি সব শুদ্ধ) ১০. টোড়ী(রে,গা,ধা কোমল মা কড়ি বাকি সব শুদ্ধ)
   এছাড়াও উত্তর ভারতীয় পদ্ধতিতে সপ্তকের ১২ টি স্বর ব্যবহার করে ৩২টি ঠাট রচনা করা সম্ভব। যেখানে একই স্বরের দুইটি রূপ পর পর ব্যবহার হবে না। পদ্ধতিটি নিম্নরূপ:-
   আমরা যদি সপ্তকের ১২টি স্বরকে ক্রমানুসারে সাজাই তা হলে পাওয়া যাবে সা ঋা রা জ্ঞা গা মা ক্ষা পা দা ধা না ণা এই ১২টি স্বর এবং এর কড়ি মা বাদ দিয়ে যদি হিসাবের সুবিধার্থে এর সাথে র্সা যোগ করে ৬টি করে দুটি ভাগে ভাগ করি তবে প্রথম ভাগে পাব সা ঋা রা জ্ঞা গা মা এবং দ্বিতীয় ভাগে পাব পা দা ধা ণা না র্সা। এখন যদি উভয় ভাগ হতে ২টি করে মোট ৪টি স্বর বাদ দেয়া হয় এবং অতিরিক্ত হিসেবে নেয়া র্সা বাদ দেয়া হয় তবে সাত স্বরের ৪টি ঠাট পাওয়া যাবে যা 
নিম্নরূপ:-
  ১২ ৩ ৪ ৫ ৬ ৭ ৮ ৯ ১০ ১১ ১২ 
বার স্বর  সাঋা রা জ্ঞা গা মা পাদা ধা ণা না র্সা 
             
 ০১. সাঋা  জ্ঞা  মা পা দা  ণা  র্সা 
 ০২. সাঋা  
গামা পা দা 

না র্সা 
 ০৩. সা রা জ্ঞা 
মা পা  ধা ণা  র্সা 
 ০৪. সা রা  গা মা পা  ধা
না র্সা 
 এখন যদি ০১ নং এর প্রথম ভাগের সঙ্গে (০২,০৩,০৪) এর দ্বিতীয় ভাগ সমূহ ক্রমানূসারে যোগ করা যায় তাহলে আমরা পাব নিম্নবর্ণীত ০৩টি ঠাট:-

০৫. সা ঋা জ্ঞা মা পা দা না র্সা
০৬. সা ঋা জ্ঞা মা পা ধা ণা র্সা
০৭. সা ঋা জ্ঞা মা পা ধা না র্সা

 যদি ০২ নং এর প্রথম ভাগের সঙ্গে (০১,০৩,০৪) এর দ্বিতীয় ভাগ সমূহ ক্রমানূসারে যোগ করা যায় তাহলে আমরা পাব নিম্নবর্ণীত ০৩টি ঠাট:-

০৮. সা ঋা গা মা পা দা ণা র্সা
০৯. সা ঋা গা মা পা ধা ণা র্সা
১০. সা ঋা গা মা পা ধা না র্সা

 যদি ০৩ নং এর প্রথম ভাগের সঙ্গে (০১,০২,০৪) এর দ্বিতীয় ভাগ সমূহ ক্রমানূসারে যোগ করা যায় তাহলে আমরা পাব নিম্নবর্ণীত ০৩টি ঠাট:-

১১. সা রা জ্ঞা মা পা দা ণা র্সা
১২. সা রা জ্ঞা মা পা দা না র্সা
১৩. সা রা জ্ঞা মা পা ধা না র্সা

 যদি ০৪ নং এর প্রথম ভাগের সঙ্গে (০১,০২,০৩) এর দ্বিতীয় ভাগ সমূহ ক্রমানূসারে যোগ করা যায় তাহলে আমরা পাব নিম্নবর্ণীত ০৩টি ঠাট:-

১৪. সা রা গা মা পা দা ণা র্সা
১৫. সা রা গা মা পা দা না র্সা
১৬. সা রা গা মা পা ধা ণা র্সা
 
  এ ভাবে আমরা শুদ্ধ মা ব্যবহার করে যে ১৬টি ঠাট পেলাম এর সাথে শুদ্ধ মা বাদ দিয়ে যদি কড়ি ক্ষা ব্যবহার করি তা হলে আমরা আরো ১৬টি ঠাট পাব অর্থাৎ মোট ঠাটের সংখ্যা হবে ৩২টি।

ঠাট:
ঠাট হচ্ছে রাগ তৈরী করার সূত্র বা এক কথায় যা থেকে রাগ তৈরী করা যায়। কিছু নিয়মের মধ্যেদিয়ে ঠাট এর উৎপত্তি হয়েছে যেমন:**এতে সাতটি স্বর থাকবে যা ক্রমিক ভাবে ব্যবহৃত হতে হবে।**একই ঠাটে একই স্বরের দু'টি রুপ অর্থাৎ প্রাকৃত ও বিকৃত স্বর ব্যবহার করা যাবেনা।**এর শুধুই আরোহী হবে কোন অবরোহীর প্রয়োজন নাই কারণ ঠাট গাইবার জন্য নয়।

জনক ঠাট:
 যে সব ঠাটের মাধ্যমে নতুন রাগ তৈরী করা সম্ভব,সেই সব ঠাটকে জনক ঠাট বলে। ঠাটের নিয়ম অনুসরণ করে অনেক ঠাট তৈরী করা সম্ভব কিন্তু সব ঠাট থেকে নতুন রাগ সৃষ্টি করা সম্ভব নয়। উপরে উল্লিখিত ১০ টি ঠাট থেকেই অসংখ্য নতুন রাগ তৈরী করা হয়েছে,তাই এগুলো 
জনক ঠাট,এছাড়া কর্ণাটকি পদ্ধতিতে ৭২ মেল এর সব গুলোই জনক মেল।

ঠাট রাগ/আশ্রয় রাগ/ঠাট বাচক রাগ: 
ঠাটের নামানুসারে যে রাগের নামকরণ করা হয় বা যে রাগের উপর ভিত্তি করে ঠাটের নামকরণ করা হয় সেই মূল রাগটিকে ঠাট রাগ/আশ্রয় রাগ/ঠাট বাচক রাগ বলা হয়। যেমন রাগ বিলাবল।

জন্যরাগ:
 ঠাট সব রাগেরই জন্মের আধার বা অন্যকথায় ঠাট থেকেই রাগের জন্ম হয় বলে রাগ মাত্রই জন্যরাগ।

বাদী ও সমবাদী স্বর:প্রচলিত ভাবে বলা হয়,কোন রাগে যে স্বরটি বেশী ব্যবহৃত হয় তাই বাদীস্বর এবং যে স্বরটি তার চেয়ে একটু কম ব্যবহৃত হয়, তবে অন্যান্য স্বরের চাইতে বেশী,তাই সমবাদী স্বর কিন্তু প্রকৃত অর্থে কোন রাগে সেই স্বরটিই বাদীস্বর যার গুরুত্ত সব চাইতে বেশী অর্থাৎ যার সঠিক ব্যবহারের মধ্যে দিয়ে রাগটি তার প্রকৃতরুপ ধারণ করে ফুটে উঠে এবং সমবাদী স্বর হচ্ছে সেই স্বর যা বাদীস্বরকে সাহায্য করে রাগকে ফুটিয়ে তোলে। বাদী ও সমবাদী স্বর সব সময় কর্ড হয়ে থাকে।

রাগ পরিবেশন এর ক্ষেত্রে বাদী ও সমবাদী স্বরের ভূমিকা: তিনটি কারণে রাগ পরিবেশনে বাদী স্বর জানা বা এর গুরুত্ব অনুধাবন করা প্রয়োজন:-
০১.বাদীস্বরের ভিত্তিতে রাগের অঙ্গ নির্দ্ধারণ।
০২.রাগ পরিবেশনের সময় নির্দ্ধারণে বাদী স্বরের দ্বারা পূর্ব্বাঙ্গ ও উত্তরাঙ্গ রাগ নির্দ্দিষ্ট করণ।
০২.রাগ পরিবেশনের সময় বাদীস্বর এর গুরুত্বদিয়ে রাগরূপ ফুটিয়ে তোলা। 

পূর্ব্বাঙ্গ ও উত্তরাঙ্গ: 
ঠাটের আরোহী দুই ভাগে বিভক্ত- সা রে গা মা পা, যা প্রথমাংশ বা পূর্ব্বাঙ্গ এবং মা পা ধা নি র্সা, যা দ্বিতীয়াংশ বা উত্তরাঙ্গ।

পূর্ব্বাঙ্গ প্রধান বা পূর্ব্বাঙ্গ বা পূর্ব্বরাগ:
 যদি রাগের বাদী স্বর পূর্ব্বাঙ্গের মধ্যে কোন স্বর হয় তবে তাকে পূর্ব্বাঙ্গ প্রধান বা পূর্ব্বাঙ্গ বা পূর্ব্বরাগ।
  এই রাগ সমূহ দিনের ১২টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত গাওয়ার সময় নির্ধারিত। যেমন ইমন,বেহাগ (বাদি গা) ইত্যাদি।

উত্তরাঙ্গ প্রধান বা উত্তরাঙ্গ বা উত্তরাঙ্গরাগ: 
যদি রাগের বাদী স্বর উত্তরাঙ্গের মধ্যে কোন স্বর হয় তবে তাকে উত্তরাঙ্গ প্রধান বা উত্তরাঙ্গ বা উত্তরাঙ্গরাগ বলা হয়।
  এই রাগ সমূহ রাতের ১২টা থেকে দিনের ১২টা পর্যন্ত গাওয়ার সময় নির্ধারিত। যেমন: আশাবরী,আলাহিয়া বিলাবল(বাদি ধা)

এছাড়াও রাগের সময় নির্দ্ধারণ এর ক্ষেত্রে রাগে ব্যবহৃত স্বরেরও একটি বিশেষ ভূমিকা আছে। নিম্নে তা বর্ণনা করা হল:-
ক)যে সব রাগে ঋ ও দ স্বরটি কোমল গা স্বরটি শুদ্ধ, সেই সব রাগ দিবা ও রাত্রি ৪টা থেকে ৭টা পর্যন্ত গাওয়ার সময় নির্দ্ধারণ করা হয়।
খ)রে,গা,ধা যদি শুদ্ধ হয় তবে তা পরিবেশিত হয়, দিবা ও রাত্রি ৭টা থেকে ১০টা/১২টার মধ্যে।
গ) রাগে যদি জ্ঞা ও ণি কোমল হয় তবে তা পরিশিত হয় দিবা ও রাত্রি ১০টা/১২টা থেকে ৪টা পর্যন্ত।
ঘ)শুদ্ধ মধ্যেম যুক্ত রাগগুলি দিবা ভাগে এবং তীব্র মধ্যেমযুক্ত রাগগুলি রাত্রি ভাগেই গীত হয় । এছাড়াও যে সব রাগে উভয় মধ্যেম ব্যবহৃত হয় সেখানে যে মধ্যেমের গুরুত্ব বেশী তা বিচার করে উল্লিখিত নিয়মে সময় নির্দ্ধারণ করা হয়। এই মূল নিয়মটির ব্যতিক্রম ক থেকে গ পর্যন্ত দেয়া হল।


উভয়াঙ্গ রাগ:
একটু লক্ষ্য করলে দেখা যাবে মা ও পা স্বর দুটি পূর্ব্বাঙ্গ এবং উত্তরাঙ্গ উভয় অংশের অন্তর্ভূক্ত,তাই যেসব রাগের বাদী স্বর মা অথবা পা,সেই সব রাগ উভয়াঙ্গ বলে বিবেচিত। তবে অনেক সময় রাগের অন্যান্য বিষয় বিবেচনায় এনে এবং সমবাদী স্বরের অবস্থান অনুযায়ী উভয়াঙ্গ রাগকে উত্তরাঙ্গ অথবা পূর্ব্বাঙ্গ এর অন্তর্ভূক্তও করা হয়।

রাগের জাতি:
 সঙ্গীতে মোট ১২টি স্বর ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে সাতটি শুদ্ধ ও পাঁচটি বিকৃত কিন্তু সব রাগে একই সাথে বারটি স্বর ব্যবহৃত হয় না। সাধারণত: পাঁচ/ছয়/সাতটি করে স্বর ব্যবহৃত হয়। রাগে ব্যবহৃত স্বরের সংখ্যাকেই জাতি বলে। ব্যবহৃত এই সংখ্যার ভিত্তিতে জাতি তিন প্রকার যথা: ঔড়ব,খাড়ব বা ষাড়ব ও সম্পূর্ণ।

ঔড়ব জাতি:
 যে রাগে আরোহে ও অবরোহে পাঁচটি করে স্বর ব্যবহৃত হয় সেই রাগকে ঔড়ব জাতির রাগ বলা হয়। যেমন: ভূপালী

খাড়ব বা ষাড়ব জাতি:
 
যে রাগে আরোহে ও অবরোহে ছয়টি করে স্বর ব্যবহৃত হয় সেই রাগকে খাড়ব বা ষাড়ব জাতির রাগ বলা হয়। যেমন: মারবা

সম্পূর্ণ জাতি:
 যে রাগে আরোহে ও অবরোহে সাতটি করে স্বর ব্যবহৃত হয় সেই রাগকে সম্পূর্ণ জাতির রাগ বলা হয়। যেমন:বিলাবল

  আবার সব রাগের আরোহে ও অবরোহে সমান সংখ্যক স্বর ব্যবহৃত হয় না। এ ধরণের অসম সংখ্যার স্বরের ব্যবহারের ভিত্তিতে জাতিকে আরো নয়টি উপজাতিতে ভাগ করা হয়। উপজাতি নয়টি নিম্নরূপ:-

আরোহে ব্যবহৃত স্বরের সংখ্যাঅবরোহে ব্যবহৃত স্বরের সংখ্যাউপজাতির নাম
পাঁচ সাত ঔড়ব-সম্পূর্ণ 
পাঁচছয় ঔড়ব-ষাড়ব 
পাঁচ পাঁচ ঔড়ব-ঔড়ব
   
ছয় সাত ষাড়ব-সম্পূর্ণ 
ছয় ছয় ষাড়ব-ষাড়ব 
ছয়পাঁচ ষাড়ব-ঔড়ব 
   
সাতসাত সম্পূর্ণ-সম্পূর্ণ 
সাত ছয় সম্পূর্ণ-ষাড়ব 
সাত পাঁচ সম্পূর্ণ-ঔড়ব 

About the Author

LaBiB
Bangladesh Writter Society

إرسال تعليق

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.