Notification texts go here Contact Us Buy Now!

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় 🎓🎓🎓

LaBiB

.

চবি; এটি  যেন একটি মায়ার নাম, এ যেন একটি রূপকথার নাম। ২১০০ একর এর বেশি জায়গা নিয়ে প্রকৃতির এক অপরূপ রাজ্য হয়ে  সর্ববৃহৎ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়’ মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছে চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার জোবরা গ্রামে। প্রায় ২৫,০৯৪ অধ্যায়নরত শিক্ষার্থীর মিলনমেলা এই বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে বর্তমানে মোট ৫০ টি ডিপার্টমেন্টে ৯০০ জন ফ্যাকাল্টি মেম্বার শিক্ষকতা করছেন। চবিতে আবাসিক সুবিধার মধ্যে আছে মোট ১৩টি হল এবং তা না বললেই হয় যে দেশের অন্যান্য বড় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তুলনার চবির হলগুলোর অবস্থা অনেকাংশেই ভালো। এ ছাড়াও এখানে আছে ৬টি রিসার্চ সেন্টার। চবির আধিভুক্ত কলেজ আছে ২২টি। এই সুবিশাল ক্যাম্পাসটি আপনি সম্পূর্ণরূপে ঘুরে দেখতেও ২ দিন চলে যাবে। আপনি যদি এই দেশের স্থানের দিক থেকে সবচেয়ে বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে ইচ্ছুক না হন তবে অবশ্যই এই বিশ্ববিদ্যালয় আপনার জন্য নয়।





















আপনি যদি মানসম্পন্ন লেখাপড়াকে মূল্যায়ন না করেন-

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দেশের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে বাংলাদেশে ব্যাবসায় প্রশাসন বা বিবিএ কোর্স চালু করা হয়। বিবিএ ফ্যাকাল্টিটি মানসম্পন্ন লেখাপড়ার জন্য প্রসিদ্ধ। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশের প্রথম ইন্সটিটিউট অফ ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস এবং ইন্সটিউট অফ মেরিস সায়েন্স খোলা হয়েছে। এ ছাড়াও বাংলাদেশে প্রথম সমুদ্রবিজ্ঞান ডিপার্টমেন্টও এখানে আছে। প্রায় ৫ লক্ষ বইয়ের ভান্ডার নিয়ে সগৌরবে দেশের সবচেয়ে বড় সেন্ট্রাল লাইব্রেরিটিও এখানে দাড়িয়ে আছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, ইসলামিক ইতিহাস, লোকপ্রশাসন, জেনেটিক্স, আইটি প্রভৃতি বিষয়ের আছে যথেষ্ট নাম। এশিয়ার বৃহত্তম জীববিজ্ঞান অনুষদ এই চবিতেই আছে। যা না বললেই নয় তা হলো ‘আইন অনুষদ’। দক্ষিন এশিয়ার শ্রেষ্ঠ, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে আধুনিক আইন অনুষদটি আছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে। ২০১৬ সালের ভর্তি-পরীক্ষায় এই ফ্যাকাল্টির ১১০ টি আসনের জন্য মোট পরীক্ষা দেয় ২৬০০০ শিক্ষার্থী। বাংলাদেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা এই বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী। নোবেল বিজয়ী ডাঃ মুহম্মদ ইউনুস এই বিশ্ববিদ্যালয়েরঅর্থনীতির। আপনি যদি সত্যিই লেখাপড়ার মানকে মূল্যায়ন না করে থাকেন তবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার কোন কারন আপনার নেই!

আপনি যদি প্রকৃতির সৌন্দর্যকে ভালো না বাসেন:
ঝুমঝুম বর্ষা, চারিদিকের প্রকৃতি স্নানে মগ্ন, আজ নাহয় একটু ক্লাস ফাঁকি দিয়ে আলিঙ্গন করে নেই এই অমিয় সুধা! কিশোর কিশোরীরা সকল বাঁধা ভেঙ্গে হাতে হাত ধরে ঐ চকচকে পিচঢালা রাস্তাগুলো ধরে ছুটোছুটি করে, তৃপ্ত হয় বর্ষার প্রথম ধারায়। কনকনে শীতে প্রথম শাটলের যাত্রী যখন কাটাপাহাড়ের ঐ পথে পা দেয় তখন সে ভুলে নিজেকে সেই হেনরি হ্যাগার্ড এর পিপল অফ দ্যা মিস্ট উপন্যাসের এডভেঞ্চারার ভেবে বসেতেই পারে। দুদিকে পাহাড়, মাঝে পিচঢালা পথ আর সেই পথ হারিয়ে গেছে কুয়াশার রাজ্যে! চোখ বুজে একবার কল্পনা করুন! বসন্তের বিকেলে, নিরিবিলি ক্যাম্পাস, চারদিকে যেন আগুন লেগে যায়। আপনি যেদিকে তাকাবেন সেদিকেই চোখ আঁটকে যাবে। মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে বিকেলের পরন্ত আলোয় শুধু দেখতেই থাকবেন এই চবির রং! ফরেস্ট্রির উপরের রাস্তা, সুইচ গেট, প্রাকৃতিক ঝর্না এবং গিরিপথ, বোটানিক্যাল গার্ডেন, হতাশার মোড়, মুক্ত মঞ্চ, বায়োলজিকাল এর পুকুরপাড় একবার নিজের চোখে দেখলেই বোঝা যাবে আসলে চবি কিসের সমাহার। হ্যা, এটা কোন রূপকথার গল্প নয়। এটা চবি। এবং কেও যদি প্রকৃতিকে ভালোবেসে না থাকেন তাহলে কেনই বা চবিতে পড়বেন?

যদি আপনার হগোয়ারটস এক্সপ্রেসকে ভালো না লেগে থাকে:
ঝিক ঝিক ট্রেন চলেছে, এর সাথে সাথে চলেছে হ্যারি, রন এবং হারমায়োনির জমপেশ আড্ডা! মনে আছে ছোটবেলার সেই হগোয়ারটস এক্সপ্রেসের সেই কথা? শুনতে অবাক করা হলেও সত্যি চবির শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন সেই হগোয়ারটস এক্সপ্রেসে করেই ছুটে চলে তাদের ক্লাস ধরতে! বিশ্বের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় ট্রেন যার নাম ‘চবি শাটল ট্রেন’। কেও কেও নোট শীট রেখে দিয়ে জানপ্রান দিয়ে নিজের বন্ধুর জন্য কয়েকটা সীট ধরে রেখেছে, এদিকে চলছে আড্ডাবাজী আর হাসিঠাট্টার হিরিক। কেও কাওকে পচাতে একটুও ছাড় দিচ্ছে না। ঠিক পাশেই বসে থাকা পড়ুয়া ছেলেটি বই থেকে মুখ উঠিয়ে উঠিয়ে কিছুক্ষন পর পর চেহারায় বিরক্তি ঝাড়ছে। এদিকে বগীর প্রান্ত থেকে ভেসে আসছে কোরাস আর বগী পেটানোর শব্দ “দুটো মানচিত্র এঁকে দুটো দেশের মাঝে...”। প্রেমিকের কাঁধে প্রেমিকার মাথা, থাক, ওরা ওদের মতই থাকুক! বিষণ্ণচোখা যুবতী ইয়ারফোন কানে এভাবে একাকী জানালা গলে দূরে শূন্যচোখে চেয়ে আছে কেন? ফারুক নামের পেপারোয়ালা ছেলেটিউ জুড়ে গেছে আড্ডার মাঝে। কি নেই এখানে? বন্ধুত্ব, ভালোবাসা, হাসি, বেদনা সবকিছুই সাথে নিয়ে ছুটে চলেছে এই শাটল বছরের পর বছর ধরে। বুঝেছি, আপনার মনে হয় ভালো লাগবেনা!

যদি আপনার আনন্দ উল্লাসে মেতে থাকতে ভালো না লাগে:
চবির অনন্য বৈশিষ্ট টেবিল পিটিয়ে গান করা। বিবিএর সামনে, সোস্যাল সায়েন্স, লেডিস হল বা কলার ঝুপড়ির পাশে হেটে যাচ্ছেন কিংবা চায়েক কাপে চুমুক দিচ্ছেন? কানে ভেসে আসবে রবীন্দ্র, লালন কিংবা বিটলস এর সুর। মুখে সিগারেট আর টেবিলে সর্বশক্তি দিয়ে আঘাত করে কোন যুবক মগ্ন হয়ে গেছে বিটের তালে! সাথে যাদুকরী কন্ঠের কোন কিশোরীও গলা মেলাচ্ছে। র‍্যাগডে কিংবা নবীন বরন, কোন একটি ছুতো পেলেই হলো। রঙে রঙ্গিন হয়ে যায় চারদিক। ছেলেমেয়ে সবাই রঙ্গিন উৎসবে হারিয়ে যায়। দল বেধে কোথাও কোথাও ফ্ল্যাশ মব, ক্যাম্পাসে লোকগীতির উৎসব, কন্সার্ট, ফায়ার ব্রিদিং, ফানুস ওড়ানো এসবেই গমগম করে ৩৬৫ দিন।

যদি আপনার সৃজনশীল কাজ ভালো না লাগে:
সৃজনশীলতা শিক্ষার খুটি। সৃজনশীল কাজকর্মকে কেন্দ্র করে চবিতে গড়ে ওঠেছে কয়েকশত যুবসংগঠন। নানান আঙ্গিকে নানান তাদের কাজের ধরন। কলার ঝুপড়ির দিকে যাবার সময় হঠাত করেই ‘সব্যসাচী’ ছেলেদের সাথে আপনার দেখা হয়ে যেতে পারে জাড়ুলতলায়। কোন ঝাঁকরা চুলের বেখেয়ালি যুবক করুন সুরে গলায় বেঁধেছে মাটির গান। কাটা পাহাড়ের পথ পাড়ি দিতেই চোখে আটকাবে ডিবেট ক্লাবের ঘর। ঐতো সমাজবিজ্ঞানে বসেছে বিদেশি ফিল্মের ফেস্টিভাল। কোন এক প্রফেসর হয়তো সুনামী গার্ডেনের ঘাসে বসেই প্রিয় ছাত্রদের শোনাচ্ছেন লেনিনের কথা। বছরের শুরুতেই ক্যাম্পাস মুখরিত হয় দেশ বিদেশ থেকে ছুটে আসা স্যুটেড বুটেড কূটনীতিবিদদের আসর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছায়া জাতিসংঘে! আপনি কি চান আর কি চাননা? সবকিছুই আছে এখানে। যদি সৃজনশীলতার পৃষ্ঠপোষক আপনি না হয়ে থাকেন তবে ইটস ওকে। এ বিশ্ববিদ্যালয় আপনার জন্য নয়।

আপনি যদি বাস্তবতাকে কাছ থেকে দেখতে না চান:
কোন একজন ডাবল গোল্ডেন পাওয়া ছাত্র যে কিনা একটি পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে হাজার হাজার শিক্ষার্থীর সাথে পাঞ্জা দিয়ে টেঁকে কিন্তু হলে থেকেও মাসের ২০ তারিখে তার খাবার খরচ শেষ হয়ে যায় এবং পরের ১০ দিন আধাপেট খেয়ে বেঁচে থাকা লাগে এমন কাওকে দেখেছেন? এটা গল্প নয়, এটা সত্যি। এবং এই ছেলেমেয়েগুলো ক্লাসের প্লেইস করা। এবং তারাই বড় হয়ে আতিয়ুর রহমান কিংবা ডাঃ ইউনুস হয়। আমাদের যেমন বড় রেস্টুরেন্টে চেকিন দেয়া ছেলেমেয়ে আছে তেমন আছে ঝুপড়ির চায়ে চুমুক দিয়ে দিন পার করে দেয়া মানুষো। টিউশন করে খাবার খরচ চালানো আবার একই সাথে গ্রামে ছোট ভাইয়ের পরীক্ষার টাকার যোগান দেয়া শত শত মানুষ এখানে খুজে পাওয়া যাবে। সত্যি কথা এদের চেয়ে জীবনের বাস্তবতা আর কেওই বেশী বোঝেনা। মারামারি, ছাত্রারজনীতি, হাঙ্গামার কারনে আপনি এখানে আসতে ভয় পান? এটা সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই আছে। কিন্তু যেই মেয়েটি প্রতিদিন ২৫ কিলোমিটার ট্রেনে পাড়ি দিয়ে এই রাজনৈতিক গোলযোগের ভয়ের মাঝেও এসে ক্লাস করে সন্ধায় নিজের ঘরে হাসিমুখে ফিরে যায় সে জানে জীবনের চলার পথ কতটুকু কঠিন এবং কিভাবে এই বাঁধাগুলোকে হেসেখেলে পার করা যায়। এখানে টাকার অভাবে নতুন জামা কিনতে না পারা ছেলেটিও ফুল ফান্ডেড স্কলারশীপ পেয়ে বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ঘুরে আসে। মাতিয়ে বেড়ায় দেশ বিদেশের বড় বড় স্টুডেন্ট কম্পেটিশন। একই সাথে শততলা দালানে থাকা এবং একই সাথে মাটির গন্ধ পাওয়ার সাধ্য খুব কম মানুষেরই হয়। এটাই আসলে জীবনকে কাছ থেকে দেখা, মানুষকে জানা। আপনি যদি সত্যি মনে করেন আপনি জীবনের বাস্তবতাকে না জানলেও হবে তবে চবিতে আসার আপনার কোন প্রয়োজন নেই।

বিশেষ বার্তা: আয়তন ২১০০ একর, ডিপার্টমেন্ট + ইন্সটিটিউট ৫০টি, শিক্ষক ৮৯৯, ছাত্র ছাত্রী ২৫,০৯৪, অধিভুক্ত কলেজ ২২টি, হল+ হোস্টেল ১৩টি ও ড. মুহম্মদ ইউনুস হবে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টনঃ
*A ইউনিট-বিজ্ঞান অনুষদ (Only for Science)
ভর্তি পরীক্ষা : ১০০ নম্বর
১.বাংলা-১০, ২.ইংরেজি-১৫, ৩।গণিত-২৫ ও ৪।পদার্থবিদ্যা,রসায়ণ,পরিসংখ্যান(যেকোন ২ টি)-৫০ ।
**B ইউনিট-কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ (For All Groups)
ভর্তি পরীক্ষা : ১০০ নম্বর
বাংলা-৩৫, ২.ইংরেজি-৩৫ ও ৩. সাধারন জ্ঞান/আরবি/ইসলামী শিক্ষা/ব্যবহারিক-৩০।
**C ইউনিট-বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ (For All Groups)
ভর্তি পরীক্ষা : ১০০ নম্বর
*বিজনেস স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থীর পরীক্ষার মাধ্যম: ১.বাংলা-১০, ২.ইংরেজি-৩০, ৩.হিসাববিজ্ঞান-৩০ ও ৪.ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ-৩০।
*মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীর পরীক্ষার মাধ্যম: ১.বাংলা-১০, ২.ইংরেজি-৩০, ও ৩.অর্থনীতি/পরিসংখ্যান-৬০।
*বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীর পরীক্ষার মাধ্যম: ১.বাংলা-১০, ২.ইংরেজি-৩০, ও ৩. গণিত(বীজগণিত ও ক্যালকুলাসসহ)-৬০।
**D ইউনিট-সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ (For All Groups)
ভর্তি পরীক্ষা : ১০০ নম্বর
১.বাংলা-৩০, ২.ইংরেজি-৩০, ৩.সাধারণ জ্ঞান-২০ ও ৪.বিশ্লেষণ দক্ষতা-২০।
**E ইউনিট-আইন অনুষদ (For All Groups)
ভর্তি পরীক্ষা : ১০০ নম্বর
১.বাংলা-৩০, ২.ইংরেজি-৫০ ও ৩.সাধারণ জ্ঞান-২০।
**F ইউনিট-জীব বিজ্ঞান অনুষদ (For Science & Arts Group)
ভর্তি পরীক্ষা : ১০০ নম্বর
*বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীর পরীক্ষার মাধ্যম: ১.বাংলা-১০, ২.ইংরেজি-১৫, ৩।গণিত-২৫ ও ৪.উদ্ভিদবিজ্ঞান,প্রাণিবিদ্যা,রসায়ণ, ও গণিত(যেকোন ৩ টি)-৭৫ ।
*মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীর পরীক্ষার মাধ্যম: ১.বাংলা-১০, ২.ইংরেজি-১৫, ৩.মনোবিজ্ঞান/ভূগোল-৫০ ও ৪.সাধারণ জ্ঞান-২৫।
**G ইউনিট-ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ (Only for Science)
ভর্তি পরীক্ষা : ১০০ নম্বর
১.বাংলা-১০, ২.ইংরেজি-২০, ৩।গণিত-২৫ ৪.পদার্থবিদ্যা-২৫ ও ৪.রসায়ণ/পরিসংখ্যান-২৫।
**H ইউনিট-শিক্ষা অনুষদ (For All Groups)
ভর্তি পরীক্ষা : ১০০ নম্বর
১.বাংলা-১০, ২.ইংরেজি-১০, ৩.সাধারণ জ্ঞান-২০,, ৪.শারীরিক শিক্ষা ও খেলাধুলা-৩০ ও ৫.ব্যবহারিক-৩০
**H ইউনিট-ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ (Only for Science)
ভর্তি পরীক্ষা : ১০০ নম্বর
১।বাংলা-১০, ২।ইংরেজি-১৫, ৩।প্রাণিবিদ্যা-১৫, ৪।উদ্ভিদ বিজ্ঞান -১৫, ৫।রসায়ন -১৫, ৬।পদার্থবিদ্যা-১০ , ৭।গণিত-১০ , ৮।সাধারণ জ্ঞান -১০।

অবশেষে সবার স্বপ্ন স্বার্থক হোক, ধন্যবাদ।

About the Author

LaBiB
Bangladesh Writter Society
Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.