জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাবার সামান্য কিছু দিকনির্দেশনা---
১) প্রথমেই বিগত বছরের প্রশ্ন বুঝে বুঝে সলভ করো । এতে , প্রশ্নের প্যাটার্ন সম্পর্কে ভালো ধারণা পাবা ; কোন কোন টপিকগুলো বেশি গুরুত্বপূর্ন সেটা বুঝতে পারবা । তাছাড়া , বিগত বছরের প্রশ্ন থেকে সাধারণত ২০% প্রশ্ন কমন পড়ে।
.
২) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সকল ইউনিটেই বুদ্ধিমত্তা বা IQ থেকে প্রশ্ন করা হয় । এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই । এই IQ অংশের জন্য ভালো মানের ছোট একটি IQ বই পড়লেই যথেষ্ট ।
.
৩) বাংলার জন্য ৯-১০ এর বাংলা ব্যাকরণ বোর্ড বই ; ইংরেজির জন্য নবম+দশম&একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে পরীক্ষার জন্য অনুশীলন করা বিষয়গুলিকে অাবার অনুশীলন করো।
৪) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের B , E , G ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় General Math অর্থাৎ ক্লাস 9-10 এর সাধারণ গণিত থেকে প্রশ্ন করা হয় ।
.
৫) জাবির C , E , F , G ইউনিটে সকল প্রশ্ন ইংরেজি ভার্সনে হয় অর্থাৎ C , E , F , G ইউনিটের সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন ও ইংরেজি ভার্সনে হয় । এছাড়াও রাবির B , J ইউনিট ; BUP ও খুবির কয়েকটি ইউনিটের সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন ইংরেজিতে হয় । বাংলা ভার্সন সাধারণ জ্ঞান পড়ে এই ইউনিট গুলোতে ভালো করা খুবই কঠিন । তাই , ইংলিশ ভার্সনে রচিত সাধারণ জ্ঞান বই থেকেই প্রিপারেশন নিলে ভাল হয়।
৬) অনেকেই জানতে চাও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স কোন মাস থেকে পড়বো আর কিভাবে পড়বো ? মে ২০১৮ থেকে কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স পড়বা । আর কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সব পড়তে হয়না । শুধুমাত্র প্রথম ১০-১২ পেইজ পড়লেই হবে । এখান থেকেই প্রশ্ন হয় সাধারণত । সাম্প্রতিক তথ্যের জন্য " #
৭) যারা বিজ্ঞান বিভাগের ইউনিট গুলোতে পরীক্ষা দিবা তারা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দাও মেইন বইয়ে । মেইন বইয়ের সকল খুটিনাটি ভালোভাবে আয়ত্ব করো ।
.
৯) চান্স পেতে হলে কিছুটা কৌশলী হতে হয় । কিছু কিছু নির্দিষ্ট জায়গা আছে যেখান থেকে প্রতি বছরই প্রশ্ন হয়। আর এই বিষয়গুলো তুমি নিজে বুঝতে না পারাটাই স্বাভাবিক । কিন্তু যারা কোচিং এ ক্লাস নেন তাঁরা অর্থাৎ কোচিং এর শিক্ষকরা এসব ব্যাপারে অনেক অভিজ্ঞ। তাঁরা জানেন কোন কোন বিষয়গুলো বেশি করে পড়াতে হবে। এই মুহুর্তে তোমার সঠিক গাইডলাইন প্রয়োজন । এজন্য ভাল কোন কোচিং করতে পারলে সবচেয়ে বেটার হয়।সেটা হলে অনুশীলনটা তো এটলিস্ট হবে প্রতিদিন।
১০) নিয়মিত পড়ো । রেগুলারিটি মেইনটেইন করাটা খুবি জরুরি ।
.
১১) একাধিক প্রশ্ন করা যাবে এমন টপিকগুলো ভালো করে পড়ো
.
১২) কখনোই হতাশ হবানা । নিজের উপর বিশ্বাস রাখো । বিশ্বাস রাখো সৃষ্টিকর্তার উপর । আর চেষ্টা করে যাও ।সাফল্য অাসবেই#
#শুভকামনা রইলো তোমাদের সকল ভর্তি পরীক্ষার্থীর জন্য#
***নিয়মিত অাপডেট ও সহযোগিতা পেতে পেজের পোস্টকে শেয়ার কর এবং তোমার সব বন্ধুদের নিয়ে পেজের সাথেই থাকো****।
১) প্রথমেই বিগত বছরের প্রশ্ন বুঝে বুঝে সলভ করো । এতে , প্রশ্নের প্যাটার্ন সম্পর্কে ভালো ধারণা পাবা ; কোন কোন টপিকগুলো বেশি গুরুত্বপূর্ন সেটা বুঝতে পারবা । তাছাড়া , বিগত বছরের প্রশ্ন থেকে সাধারণত ২০% প্রশ্ন কমন পড়ে।
.
২) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সকল ইউনিটেই বুদ্ধিমত্তা বা IQ থেকে প্রশ্ন করা হয় । এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই । এই IQ অংশের জন্য ভালো মানের ছোট একটি IQ বই পড়লেই যথেষ্ট ।
.
৩) বাংলার জন্য ৯-১০ এর বাংলা ব্যাকরণ বোর্ড বই ; ইংরেজির জন্য নবম+দশম&একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে পরীক্ষার জন্য অনুশীলন করা বিষয়গুলিকে অাবার অনুশীলন করো।
৪) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের B , E , G ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় General Math অর্থাৎ ক্লাস 9-10 এর সাধারণ গণিত থেকে প্রশ্ন করা হয় ।
.
৫) জাবির C , E , F , G ইউনিটে সকল প্রশ্ন ইংরেজি ভার্সনে হয় অর্থাৎ C , E , F , G ইউনিটের সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন ও ইংরেজি ভার্সনে হয় । এছাড়াও রাবির B , J ইউনিট ; BUP ও খুবির কয়েকটি ইউনিটের সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন ইংরেজিতে হয় । বাংলা ভার্সন সাধারণ জ্ঞান পড়ে এই ইউনিট গুলোতে ভালো করা খুবই কঠিন । তাই , ইংলিশ ভার্সনে রচিত সাধারণ জ্ঞান বই থেকেই প্রিপারেশন নিলে ভাল হয়।
৬) অনেকেই জানতে চাও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স কোন মাস থেকে পড়বো আর কিভাবে পড়বো ? মে ২০১৮ থেকে কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স পড়বা । আর কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সব পড়তে হয়না । শুধুমাত্র প্রথম ১০-১২ পেইজ পড়লেই হবে । এখান থেকেই প্রশ্ন হয় সাধারণত । সাম্প্রতিক তথ্যের জন্য " #
৭) যারা বিজ্ঞান বিভাগের ইউনিট গুলোতে পরীক্ষা দিবা তারা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দাও মেইন বইয়ে । মেইন বইয়ের সকল খুটিনাটি ভালোভাবে আয়ত্ব করো ।
.
৯) চান্স পেতে হলে কিছুটা কৌশলী হতে হয় । কিছু কিছু নির্দিষ্ট জায়গা আছে যেখান থেকে প্রতি বছরই প্রশ্ন হয়। আর এই বিষয়গুলো তুমি নিজে বুঝতে না পারাটাই স্বাভাবিক । কিন্তু যারা কোচিং এ ক্লাস নেন তাঁরা অর্থাৎ কোচিং এর শিক্ষকরা এসব ব্যাপারে অনেক অভিজ্ঞ। তাঁরা জানেন কোন কোন বিষয়গুলো বেশি করে পড়াতে হবে। এই মুহুর্তে তোমার সঠিক গাইডলাইন প্রয়োজন । এজন্য ভাল কোন কোচিং করতে পারলে সবচেয়ে বেটার হয়।সেটা হলে অনুশীলনটা তো এটলিস্ট হবে প্রতিদিন।
১০) নিয়মিত পড়ো । রেগুলারিটি মেইনটেইন করাটা খুবি জরুরি ।
.
১১) একাধিক প্রশ্ন করা যাবে এমন টপিকগুলো ভালো করে পড়ো
.
১২) কখনোই হতাশ হবানা । নিজের উপর বিশ্বাস রাখো । বিশ্বাস রাখো সৃষ্টিকর্তার উপর । আর চেষ্টা করে যাও ।সাফল্য অাসবেই#
#শুভকামনা রইলো তোমাদের সকল ভর্তি পরীক্ষার্থীর জন্য#
***নিয়মিত অাপডেট ও সহযোগিতা পেতে পেজের পোস্টকে শেয়ার কর এবং তোমার সব বন্ধুদের নিয়ে পেজের সাথেই থাকো****।